কলা হলে একটি প্রাকৃতিক ফল। আর এই কলাতে আছে বিভিন্ন ভরপুর পুষ্টিগুণ যা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারে আসে। এটা ঠিক যে কলার উপকারিতা জানলে আপনি খুব অবাক হবেন চোখ কপালে উঠবে আপনার!
তো এবার জানা যাক কলাতে আসলে কি কি আছে?
কলাতো আছে ভিটামিন মিনারেল, ফাইবার । এছাড়া কলাতে রয়েছে প্রটুর পরিমাণে পটাশিয়াম।
ধারণা করা হয় দুইটা কলাতে ৮০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম পাওয়া যায়। তার মানে আপনি যদি প্রতিদিন দুটি কলা খেতে পারেন তাহলে আপনার শরীরে প্রায় ৮০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম প্রবেশ করবে। যার ফলে আপনার হৃদযন্ত্র আল্লাহ তায়ালা ভালো রাখবেন আসা নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ। তাই প্রতিদিন অবশ্যই দুইটি করে কলা খেতে পারেন ।
আপনার যদি কাজ করতে দূর্বল হয়ে পড়েন বা শরীরে শক্তি দিন দিন কমতে থাকে তাহলে আপনি কলা খেতে পারেন।
শরীরে শক্তি বা এনার্জি পাওয়ার জন্য কলার মতো আর কিছু নেই বললেই চলে।
তাই মাঝে মধ্যে শুনে থাকবেন চিকিৎসার প্রতিদিন কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকবেন।
কলা থাকা পেকটিন নামক ফাইবার যা মানুষের কোষ্টকাঠিন্যের মতো সমস্যার দূরে রাখতে সাহায্য করে।
কলা এমন একটি ফল যা আপনার পেট পরিস্কার রাখার পাশাপাশি হজম হতে অনেক ভুমিকা রাখে।
এছাড়াও থাকে ভিটামিন C, ভিটামিন A, এবং ভিটামিন E যা আমাদের সাহায্য করে বিভিন্ন রোগের সাথে লড়তে এবং আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটি সিস্টেম কে উন্নত করতে।
কলা এমন একটি ফল যা সারা বছরই পাওয়া যায়। আর খুবই অল্প মুল্য আর তাই চিকিৎসার বলে থাকেন এই ফলটি সবার খাওয়ার তালিকা রাখতে।
কলার পুষ্টিগুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না।
কলার অপকারিতা /
আসলে কলাতে তেমন বিশেষ কেনে খতিকর দিক নাই
তারপর বলি, যাদের কিনা রাতে গুম বেশি হই না তারা চাইলে রাতে কলা খাওয়া বাদ দিতে পারেন কারণ কলাইঅনিদ্রার সমস্যা হতে পারে, তাই রাতের বেলা কলা খাওয়ায় ভালো না গুম কম আসবে এটি সাবাবিক।
আপনার যদি জ্বর বা ঠান্ডা লেগে থাকে তহলে কলা একদমই খাওয়া যাবে না। এতে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা আরো অনেক বেড়ে যায়।
বিশেষ করে মাও শিশুদের জন্য তে একবারে না।
মনে রাখবেন অতিরিক্ত কলা খেলে আপনার ওজন বাড়বে।
যদি ঠান্ডা লেগে থাকে তবে কলা না খাওয়াই ভালো তার কারণ বেশি পরিমাণ কলা খেলে আমাদের ঠান্ডা লাগার প্রবণতা আরো বেড়ে যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে।
কলায় প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে, তাই বেশি পরিমাণে কলা খাওয়া বা খেলে দাঁতের সমস্যা হতে পারে।